এমদাদুর রহমান চৌধুরী জিয়া :
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একেক টি ওয়ার্ডের আয়তন অনেক বড়, সে কারণেই বর্জ্য অপসারণ সামগ্রীর সংকট রয়েছে।
পর্যায়ক্রমে তা নিরসনকল্পে কাজ করে যাচ্ছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন।
সুইস কন্ট্যাক্ট ও শেভরন কর্তৃক বর্জ্য অপসারণের পাওয়া ভ্যান গাড়ি ও ডাস্টবিন সিটি কর্পোরেশনের ধারণা অনুযায়ী তিনটি ওয়ার্ডের বর্জ্য অপসারণ করা যাবে, এগুলো দিয়ে সে তিনটি ওয়ার্ড যেমন ৫, ৬ ও ৩৫ নং ওয়ার্ডের ব্যবহারের জন্য তা প্রদান করা হয়েছে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৫, ৬ ও ৩৫ নং ওয়ার্ডের বর্জ্য অপসারণ কাজে ব্যবহারের জন্য ভ্যানগাড়ি ও ওয়াস্টবিন প্রদান করে সুইস কন্ট্যাক্ট ও শেভরন বাংলাদেশ।
সোমবার বিকেল ৩ টায় নগর ভবন প্রাঙ্গনে সুইস কন্ট্যাক্ট ও শেভরন বাংলাদেশের কর্মকর্তাবৃন্দ সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক আবু আহমদ ছিদ্দীকী এনডিসি এর কাছে ৬০টি ভ্যান ও ৫৩০টি ওয়াস্টবিন আনুষ্ঠানিক ভাবে হস্তান্তর করেন।
ওয়াস্টবিন ও ভ্যানগাড়ি হস্তান্তর উপলক্ষ্যে এর আগে নগর ভবন সভাকক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক আবু আহমদ ছিদ্দীকী এনডিসি।
বক্তব্য দেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, শেভরন বাংলাদেশের পরিচালক (কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স) মোহাম্মদ ইমরুল কবির, শেভরন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপক (কমিউনিটি এনগেজমেন্ট এন্ড সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট) খন্দকার তুষারুজ্জামান, সুইস কন্ট্যাক্ট এর স্মাইল প্রজেক্টের প্রধান মোঃ মকবুল হোসাইন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য দেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ একলিম আবদীন।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের শিক্ষা, সংস্কৃতি, পাঠাগার ও সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা (জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা) নেহার রঞ্জন প্রকাশস্থ
এ প্রতিবেদককে জানান, বর্জ্য অপসারণের জন্য ডাস্টবিন ও ভ্যান গাড়ি সংকট রয়েছে। এ সংকট নিরসনে সিটি কর্পোরেশন কাজ করে যাচ্ছে। যে ডাস্টবিন ও ভ্যান গাড়ি প্রদান করা হয়েছে সেগুলো দিয়ে যেসব ওয়ার্ড গুলোর বর্জ্য অপসারণ সম্ভব সে তিনটি ওয়ার্ডেই এগুলো দেয়া হয়েছে।
Leave a Reply